আমাদের সংবাদ ডেস্ক:
অনন্য এই উদ্যোগ সম্পর্কে ট্রান্সকম ফুডস লিমিটেডের সিইও অমিত দেব থাপা বলেন, ‘শুধু স্কুল বা শিক্ষার্থীদের পড়ালেখার মানোন্নয়ন আমাদের একমাত্র উদ্দেশ্য নয়। এই উদ্যোগের মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে সমাজের বিত্তশালী ব্যক্তি এবং প্রতিষ্ঠানগুলোকে গঠনমূলক সামাজিক কার্যক্রমে উদ্বুদ্ধ করা।’
ট্রান্সকম ফুডস লিমিটেডের হেড অব মার্কেটিং মুরাদুল মুস্তাকিন বলেন, ‘উদ্যোগটি নিতে পেরে আমরা সত্যিই আনন্দিত। এর উদ্দেশ্য বাংলাদেশকে একটি শিক্ষিত জাতিতে রূপান্তর করা। কারণ, সুবিধাবঞ্চিত ও ছিন্নমূল এই ভবিষ্যৎ প্রজন্ম উন্নত শিক্ষায় শিক্ষিত হলেই একটি সমৃদ্ধ জাতি তৈরি হবে।’
মজার স্কুলের প্রতিষ্ঠাতা আরিয়ান আরিফ বলেন, ‘২০১৩ সাল থেকে পথশিশুদের জীবনমান উন্নয়নের পাশাপাশি তাদের মূল শিক্ষাদানে যুক্ত করার জন্য কাজ করছি। এই উদ্যোগে আমাদের সঙ্গে কেএফসি যুক্ত হওয়ায় কাজটা সহজ হয়েছে। মজার স্কুলের শিক্ষার্থীদের সাদাকালো জীবনে রঙিন স্বপ্নের ছোঁয়া দিতে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।’